একটু ভালো থাকতে চাই, আল্লাহ তোমাকে পৃথিবীর সমস্ত সুখ দিক!
তুমি আমার জীবনে এসেছিলে শুভ্র সাদা সিগ্ধ ফুলের মতো, নীরব সকালে শিশিরভেজা কোমল এক চুপচাপ আলোতে। তুমি ছিলে হৃদয়পটে আঁকা এক নিঃশব্দ ভালোবাসার গান। তোমাকে আমি ভীষণ ভালোবাসি, ভীষণ ভালোবাসি। তুমি তো জানতেই, আমি কী বাজেভাবে ঠকে গিয়ে আবার তোমাকে ভালোবাসার সাহস করেছিলাম।
সম্পর্কের ইতি টানলাম ঠিক যেমনটা তুমি চেয়েছিলে!
তিন বছরের সম্পর্কের পর, যখন সেই মানুষটার মুখে শুনলাম সে আর আমাকে ভালোবাসে না–আর কাঁদতে ইচ্ছা হয়নি, আর কান্নাটাও আসেনি। কত অপমান, অবহেলা, অসম্মান, চরিত্রহীনের দাগ সহ্য করেছি; কতবার নিজের চরিত্রের প্রমাণ দিয়েছি। তোমার পায়ে পড়ে কতবার অনুরোধ করেছিলাম শুধুমাত্র আমার সাথে থাকার জন্য–তুমি শোনোনি। বিশ্বাস করো, শেষে গিয়ে আর পারিনি।
কিন্তু সেই সাহস, সেই ভরসা-কোনভাবেই খুঁজে পাই না!
বিয়ের ৮-৯ দিনের মাথায় একদিন দুপুরে, ভীষণ ক্লান্ত লাগছিলো… শরীরটা যেন আর চলছিলো না। তাই বিছানা না পেয়ে রুমের মেঝেতেই একটু গা এলিয়ে দিয়েছিলাম। পাশে আমার স্বামী কোরআন পড়ছিলো, ভাবলাম বিরক্ত না করে একটু চোখটা বন্ধ করি। কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম বুঝতেই পারিনি।
হালাল শব্দের আড়ালে বাণিজ্য!
আমরা এমন একটি সময়ে বাস করছি, যেখানে ‘হালাল’ শব্দটি যেন হয়ে উঠেছে এক ধরনের মার্কেটিং টুল। আপনি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছেন, হালাল শব্দটা শুনলেই কেন আমরা স্বস্তি পাই? রেস্টুরেন্টে “হালাল” লেখা দেখলে সেখানে খেতে ঢুকে যাই, বা গ্রোসারি দোকানে কোনও প্রোডাক্টে “হালাল” ট্যাগ দেখলেই সেটা ঝুড়িতে তুলে ফেলি—এই অভ্যাস কি আমরা কখনো যাচাই করি?
ভালোবাসার ফাঁদ: হানি ট্র্যাপ ও আধুনিক গোয়েন্দা কৌশল
হানি ট্র্যাপ কী? ভারতের শীর্ষ বিজ্ঞানী প্রদীপ কুল কাল ও টেলিগ্রাম সিইও পাভেল দুরভ কীভাবে ‘ভালোবাসার ফাঁদে’ পড়ে গেলেন? পড়ুন বাস্তব ঘটনার আলোকে আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা জগতের চাঞ্চল্যকর বিশ্লেষণ।
শরীর ধ্বংসের পথে প্রতিদিনের খাবার!
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল! ছোটবেলা থেকে এ কথা আপনার কম করে হলেও কয়েক শত বার শোনা হয়ে গেছে নিশ্চয়ই। সুস্থ থাকলে আপনি সুখে থাকবেন ব্যাপারটা এমন না হলেও এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, সুস্থতা না থাকলে অন্য কোনো সুখই নিতান্তই তুচ্ছ বলে মনে হয়। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে আমাদের তোড়জোড়ের কোনো কমতি নেই। আর সুস্থতার জন্য প্রথমেই যা চাই তা হলো পুষ্টিকর খাবার।
ইতিহাসের সবচেয়ে রহস্যময় বিমান নিখোঁজ!
৮ই মার্চ, ২০১৪, একটি সাধারণ দিন ছিল মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট MH370-এর যাত্রীদের জন্য। কিন্তু সেই দিনটি ইতিহাসে চিরকালীন একটি রহস্যময় ঘটনা হিসেবে রয়ে গেছে। এই বিমানটি কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিংয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছিল, কিন্তু মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। বোয়িং ৭৭৭ মডেলের এই বিমানে ২৩৯ জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন।
ভুলে যেতে শিখে গেছি !
তুমি যেদিন ছেড়ে যাবে বললে, বিশ্বাস করো প্রিয় আমি এতো কেঁদেছিলাম যে পাশের ঘর থেকে আমার মা আমার কান্না শুনতে পেয়েছিল। তোমাকে ছাড়া কিভাবে থাকবো তা ভাবতেই আমি বাচ্চাদের মত হাউ মাউ করে কেদেছি। বার বার ভেবে ছিলাম এই মুহূর্তে মরে গেলে খুব ভালো হতো। বেঁচে যেতে পারতাম। মানুষ আত্নহত্যা করে বাঁচার জন্য। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছিল। তোমার নিষ্ঠুরতা আমাকে শ্বাস রুদ্ধ করে মেরে ফেলছিলে।